রাতের আকাশে 'একটি অদ্ভুত আলো' দেখা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে রহস্য ঘনীভূত হতে শুরু করে। টেলিস্কোপ দিয়ে গত ১৯মে দেখা সেই জিনসটি দেখে তারা পরীক্ষা নিরীক্ষাও শুরু করেন। এরপরই একদল বিজ্ঞানী এই বিশেষ ট্যাবি স্টারটির নাম দিয়েছে KIC 8462852। তবে এই বিশেষ তারাটির আলোর তীব্রতা এবং হঠাৎ তারাটির বিলীন হয়ে যাওয়া নিয়ে বিজ্ঞানীরা এটিকে এলিয়েন বলেও চিহ্নিত করছে।
নাসার কেপলার স্পেস টেলিস্কোপে এই বিশেষ স্টারটি ধরা পড়ে। এরপর নাসার বিজ্ঞানীরা এই বিশেষ স্টারটির সম্পর্কে বিশদে ব্যাখ্যা করার জন্য অনেক থিওরির অবতারণা করেন। এই বিশেষ স্টারটির ঔজ্জ্বলতা দেখে অবাক হয়ে গিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরাও। এটি কি কোনও এলিয়ন নাকি কোনও নতুন স্টার সেটি নিয়ে জোর জল্পনা-কল্পনা শুরু হয় বিজ্ঞানী মহলে।
সেটি(SETI) ইনস্টিটিউটও এই স্টারটিকে নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করে। কিন্তু তারাও এই বিশেষ স্টারটি থেকে প্রযুক্তি সংক্রান্ত কোনও রেডিও সিগনাল পাওয়া যায়নি বলে দাবি করেছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই বিশেষ স্টারটির উপর সর্বদা নজর রেখে চলেছেন।
সেটি(SETI) ইনস্টিটিউটও এই স্টারটিকে নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করে। কিন্তু তারাও এই বিশেষ স্টারটি থেকে প্রযুক্তি সংক্রান্ত কোনও রেডিও সিগনাল পাওয়া যায়নি বলে দাবি করেছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই বিশেষ স্টারটির উপর সর্বদা নজর রেখে চলেছেন।
তবে এই বিশেষ স্টারটি এই প্রথম নয়। এর আগেও বহুবার এই স্টারটি আকাশে দেখা গিয়েছে। ১৮৯০ থেকে ১৯৮৯সাল অবধি এই স্টারটির মাত্র ১৪শতাংশ অংশ টেলিস্কোপে ধরা দিয়েছিল। তারপরের আরও চার বছরে আরও তিন শতাংশ বিলীন হয়ে গিয়েছে এই নক্ষত্রটির। এই বিশেষ স্টারটির আচরণ খুবই অদ্ভুত।
0 Comments